ওমেন- এ পাওয়ারফুল টুল অফ দাজ্জাল এন্ড দ্য ডিকলাইন অফ সোসাইটি

নারী হল এমন একটি ওয়েপন যার মাধ্যমে শয়তান ও দাজ্জালী শক্তি পুরো সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমাদের লজ্জা, শালীনতা, মুল্যবোধ, নৈতিকতাসহ, পরিবার ও পারিবারিক বন্ধনকে ভেঙ্গে ফেলা যায় নারী নামক টুল ব্যবহার করে। এক্ষেত্রে নারীদের দোষ তেমন নেই। বলা যায় তারা দাজ্জালের বুদ্ধিভিত্তিক লড়াইয়ে চরম ভাবে পরাজিত হয়ে হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ্‌ সকলে এমন নন। যাইহোক, নারী নামক টুল দাজ্জালী শক্তি কীভাবে ব্যবহার করে আমরা এখানে তা আলোচনা করব। অনেকে হয়তো প্রথমেই খুব এক্সট্রিম কিছু ভাবছেন। আসলে এমনটা নয়। নারীকে অস্ত্র রূপে ব্যবহার করার জন্য ধাপে ধাপে তারা অগ্রসর হয়।
  • প্রথম ধাপ - পর্দার প্রতি বিদ্বেষ তৈরি করা।
  • দ্বিতীয় ধাপ- ঘর থেকে বের করে আনা।
  • তৃতীয় ধাপ- নারীরা পিছিয়ে নয়, ছেলেদের মত সব পারে এই মানসিকতা তৈরি।
  • চতুর্থ ধাপ- ফ্রি মিক্সিং ঘটানো।
  • পঞ্চম ধাপ- নারীর লুকায়িত সৌন্দর্য প্রকাশ করা। তথা মডেলিং, গান, নৃত্য ইত্যাদিতে টেনে নিয়ে আসা।
  • ষষ্ঠ ধাপ- নারী সম্পূর্ণ সাধীন। সে যার সাথে ইচ্ছে ঘুরে বেড়াবে। যাকে ইচ্ছে ইঞ্জয় করবে। বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক তৈরি করবে। এমনকি বিয়ের পরে পরকিয়াও করবে।
  • সপ্তম ধাপ- নারীবাদীতা (ফেমিনিজম), সমকামিতা, (LGBT) বিকৃত যৌন চর্চা। আধ্যাত্মিক সকল কিছু অস্বীকার করে বস্তুবাদিতায় হারিয়ে (zombie) জম্বিতে পরিনত করা।
প্রথম ধাপে নারীদের মনে ধর্মীয় বন্ধনের প্রতি বিদ্বেষ তৈরি করা হয়। শয়তান সবার আগে পারসেপশন তৈরি করে 'মনের পর্দা হল বড় পর্দা'। যার মনে পর্দা রয়েছে তাকে ট্রাডিশনাল পর্দা করা জরুরি নয়। এটাও ঘটে কয়েক লেভেলে। যেমন প্রথমে নারীদের পারসেপশনে- মুখ ঢেকে রাখা, হাত-পায়ে মোজা পড়া ইত্যাদির প্রতি ঘৃণা ও নেগলিজেন্স সৃষ্টি করা হয়। অতপর তারা সম্পূর্ণ হিজাবের প্রতি ঘৃণা তৈরি করে। এর পরের স্টেজ হল নারীকে বাইরে বের করে আনা।
দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপ এক এক করে খুব দ্রুত বাস্তবায়ন করা হয়। যে দ্বিতীয় ধাপে পা দেয়, সে না চাইলেও চতুর্থ ধাপে এসে পড়ে। এই ধাপেই সমাজের ধ্বংস শুরু হয়। প্রথমত নারীর প্রধান কাজ অর্থাৎ সন্তানের লালন-পালন করা, তরবিয়াত ও শিক্ষা দেয়া ইত্যাদি কার্যত বন্ধ হয়ে পড়ে। ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মানসিক বিকাশ হয় না। সে মুল্যবোধ, নৈতিকতার শিক্ষা পায় না। সোসাল সিস্টেম বুঝে না, ধর্মীয় অনুশাসন শিখে না। এগুলোর অনুপস্থিতিতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জম্বি প্রজন্ম হয়ে বেড়ে উঠে। মায়ের কাছ থেকে পর্যাপ্ত সময় না পাওয়ার ফলে মা ও সন্তানের যে সম্পর্ক তা সঠিক ভাবে গড়ে উঠতে পারে না। বড় হয়ে সন্তানরা বাবা-মা’র প্রতি একই আচরণ করে, শৈশবে মা থেকে তারা যেমন আচরণ পেয়েছে।
রাব্বির হাম হুমা কামা রব্বায়ানি সাগীরা -হে আমার প্রতিপালক! আমার পিতা-মাতার প্রতি দয়া করো যেমন তারা দয়া, মায়া, মমতা সহকারে শৈশবে আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন।
সন্তানরা এই দু'আ কেন পড়বে? আপনি মা হয়ে তো শৈশবে তাকে যথাযথ প্রতিপালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। আপনি যেভাবে যত্ন নিয়েছেন আপনার বৃদ্ধকালে তারাও আপনার সাথে একই ব্যবহার করবে।
এই ধাপ যা সবচে বেশি ক্ষতি করে, তা হল ছেলে মেয়ে দুইজন বিপরীত জেন্ডারের মানুষকে কাছাকাছি নিয়ে আসা। এটাকেই আমরা বলব ডিক্লাইনিং অফ সোসাইটি। এর ফলে শয়তানরা একটি অব্যর্থ অস্ত্র পেয়ে যায়। ছেলেদের পথভ্রষ্ট করতে শয়তান নারী নামক অস্ত্রকে এখন প্রতিটি স্থানে ব্যবহার করতে পারে। পথে, ঘাটে, মলে, অফিসে, যানবাহনে, স্কুল-কলেজে, ভার্সিটিতে, কোচিং ও ট্রেনিং সেন্টারে, ফ্যাক্টরিতে, আদালতে সকল স্থানে দুটি বিপরীত জেন্ডারকে পাশাপাশি নিয়ে এসেছে। বিয়ে নামক হালাল ব্যবস্থা কঠিন করে, যিনাহকে আম ও বৈধ করে, তালাককে সহজ করে দিয়েছে। আর পরিকিয়াকে করেছে বৈধ। তালাকের মত সেন্সিটিভ বিষয় নারীর হাতে দিয়ে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু হলেই নারীরা তালাক দিয়ে দিচ্ছে। এতে তালাকের হার বাড়ছে। সব মিলিয়ে পুরো পারিবারিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। অশ্লীলতা, বেহায়াপতা, নির্লজ্জতা শালীনতা সমাজে ছেয়ে গেছে। আর লজ্জাশীলতা, তাকওয়া সব হাড়িয়ে গেছে। নারী পুরুষ একে অপরের সহযোগী ছিল, তা ভেঙ্গে এখন প্রতিযোগী মনোভাব মনে পুশ করা হয়েছে।
নারীর মনে পারসেপসন তৈরি করা হয়েছে- আমরা পারি পারব। আমরা পিছিয়ে নেই। দুনিয়া জয় করব। দাজ্জালী মেডিয়া দাজ্জালী কোম্পানির এমন ব্রেইন ওয়াসিং বিজ্ঞাপন প্রচার করে নারীর মধ্যে এক মিথ্যা বিপ্লব ও পুরুষের প্রতি একটি বিদ্বেষ তৈরি করে ফেলছে।
তবে অনেক মুসলিম মেয়েকে শয়তানি শক্তি প্রথম ধাপ অর্থাৎ তাদের মনে পর্দার প্রতি বিদ্বেষ তৈরি করাতে পারেনি। ফলে তারা মুসলিম নারীদের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ ধাপে আনতে ব্যর্থ হয়। তাই নতুন পরিকল্পনা নিয়ে আসা হল। যদি মেয়েরা পর্দার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ নাও করে, তা সত্ত্বেও তাদের দ্বিতীয় ধাপে আনতে হবে। বাসা থেকে বের করতে হবে। এই ফাঁদ তৈরি করা হয় ধর্মীয় বিভিন্ন ভুল দলিল দিয়ে। মডারেটিজম প্রোমট করে। সুন্দর করে খাদিজা রাযিয়াল্লাহু আনহুর উদাহরণ টেনে দেখানো হয় তিনি বানিজ্য করতেন, আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহু যুদ্ধে যেতেন। এই সব লেইম দলিল দিয়ে পর্দা মানা মেয়েদেরকেও মিসগাইড করা হচ্ছে।
মোটো হল ‘নারীরা সব পারবে, পর্দার সাথেই সব পারবে’। অন্যান্য নারীদের মতই তারা অফিসে যাবে, মলে যাবে রাস্তায় ঘুড়ে বেড়াবে, মেজর হবে, পাইলট হবে, বিজনিস ওমেন হবে, সাতারু হবে, ফুটবল ক্রিকেট প্লেয়ার হবে। এমনকি নারীরা স্কলার হবে, দায়ী হবে, কন্ঠের পর্দার বিধানকে অস্বীকার করে সুন্দর কন্ঠে ছেলেদের ইসলামের দাওয়াত দিবে। এদেরকে মিসগাইড করতে Sun silk হিজাবীদের জন্য শ্যাম্পু বানিয়েছে, আর ফেয়ার এন্ড লাভলি বানিয়েছে স্নো। এই হিজাবিরা সাইকেল চালায়, ছেলে বন্ধুদের সাথে ট্রিপে যায়, ফ্রি মিক্সিং এর মাঝে ঘুড়ে বেড়ায়। দাজ্জাল প্রথম ধাপকে সেক্রিফাইস করেও চতুর্থ ধাপে মেয়েদের টানতে সক্ষম হয়।
অতঃপর দাজ্জাল হাত পায়ে মোজা অর্থাৎ টেন্টকেও (তাঁবুকে) মেনে নেয়। তার এর পরের মিসন হল ঐ সকল মেয়েদের মিসগাইড করা যারা হাত-পায়ে মোজা ব্যবহার করে ও মুখে নিকাব পড়ে। এদের জন্য সে নিয়ে এলো আরো কিছু একটরদের। এদেরই একজন হল ঐ দায়্যিউস আবু আব্দুল্লাহ হাসানাত, এবং তার প্রস্টিটিউট পার্টনার। এরা দেখাচ্ছে, উম্মতের পর্দানশিন নারীদের শেখাচ্ছে- হাবির সাথে পাবলিকলি রোমান্স করা যায়, কাফির দেশেও সব ঢেকে সুন্দর করে ঘুরে বেড়ানো যায়। ভিডিওতে শুধু লিখে দিতে হবে, ''মোকিং উইথ ওয়াইফ ইস সুন্নাহ''। সো হাজার হাজার ছেলে-মেয়েরা তাদের আইডল হিসেবে গ্রহন করে নিল। বিয়ের ফ্যান্টাসিতে ভেসে গেল, বিয়ে করে পাবলিকলি রোমান্স করার ইচ্ছে তৈরি হল। এরা ভেবেছে ‘হিজাব পড়ে সব করা যায়’। রাস্তায় নাচানাচি করা যায়, ওয়াইফকে জড়িয়ে ধরে চুমু দেয়া যায়। আর এই সব নাকি রাসূলের সুন্নাহ! লা হাওলা ওয়ালা কু ওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ। এরা অধিকাংশ জাহিল। তারা জানে না পাবলিকলি এভাবে অশালীনতা ও ফিতনা ছড়ানোর জন্য ইসলামি হুকুমত থাকলে ঐ দাইয়্যুস হাসানাতকে দোররা মারা হত। যাইহোক পরে ফাঁস হল তাদের দ্বীনদারিতা ফেইক ছিল। আচ্ছা তারা কি জাস্ট টাকার জন্য বা ফেইমের জন্য এমন করেছে? আসলে এটাও মিথ্যা, তারা দাজ্জালের হয়ে নিকাবী মেয়ে ও দাড়িওয়ালা ছেলেদের মিসগাইড করছিল, আমাদের মাঝে নির্লজ্জতার প্রসার ঘটাচ্ছিল। তারা দাজ্জালের প্রেসক্রাইব ড্রামার একটর হয়ে এক্টিং করছিল।
মোটকথা মেয়েদের বাইরে বের করে এনে তাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ লজ্জাশীলতাকে ধ্বংস করার জন্য দাজ্জালী শক্তি প্রথমে আবায়া এবং পরে নিকাবের সাথে কম্প্রোমাইজ করে।
পঞ্চম ধাপে, 'দেখিয়ে দাও অদেখা তোমায়' এই স্লোগানে মেয়েদের নগ্ন করে, সেক্স অবজেক্ট বানানো হয়। তাদের কথার পর্দা ভেঙ্গে কল সেন্টারে, রেডিওতে, বিজ্ঞাপনে, গান প্রতিযোগিতায় নিয়ে আসা হয়। আর দেহের পর্দা ভেঙ্গে সোজা সুন্দরী প্রতিযোগিতায় তথা মিস জাহান্নামী নারী বানানো হয়। এই ধাপে কিছু মেয়েরা আইডল হয়ে জেনে না জেনে দাজ্জালের হয়ে কাজ করে। আর যারা আইডল বা সুনাম অর্জন করতে পারে না তারা ইন্সটাগ্রাম, ফেইসবুক, ইউটিউব, টিকটকের মত প্লাটফর্মে সেলফ মডেলিং করে পিক ভিডিও শেয়ার করে লক্ষ লক্ষ ছেলেকে গুমরাহ করা শুরু করে। এই ধাপে প্রতিটি পণ্য বিক্রয়ের জন্য নারী নামক পন্যকে ব্যবহার করা হয়। এই ধাপের আরেকটি স্লোগান হল, “নারীর আকর্ষিত দেহ হল পণ্য বিক্রির মূলমন্ত্র''। বাইক থেকে রেজার সব কিছুতে নারীকে পণ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ষষ্ঠ ধাপে নারীকে বুঝানো হয় ‘তুমি একদম স্বাধীন’। ‘লজ্জা পাওয়া হল সেকেলে মনোভাব’। নারীরা লজ্জা পাবে কেন। সাহসী হবে। সে তার দেহ যাকে খুশি তাকে দিবে, যাকে ইচ্ছে তাকে ইঞ্জয় করবে। এতে অসৎ ছেলেরা বিয়ে ছাড়াই শারীরিক চাহিদা মিটাচ্ছে। পশ্চিমা বিশ্বে তাই বিয়ে নামক সামাজিক প্রথা বিলুপ্ত হয়ে চলছে। হাসবেন্ড ওয়াইফ সম্পর্ক নেই। তার স্থলে স্থান নিয়েছে- বিএফ/জিএফ/সুগার ড্যাডি/ সেক্স পার্টনার ইত্যাদি। এখন বলা হয় না ‘সে আমার হাজবেন্ড’ অর ‘সে আমার ওয়াইফ’ বলা হয় ‘সে আমার পার্টনার’। আজ বিয়ে হলে কাল বিয়ে ভেঙ্গে যায়। স্বাধীন নারী সেচ্ছায় যার সাথে ঘুমাক তার অভিভাবক কিছু বলতে পারবে না, এমনকি পরিকিয়া করলেও স্বামী তাকে কিছু বলতে পারবে না এমন আইন তৈরি করে দেয়া হয়।
সপ্তম ধাপে নারীকে সমকামিতা ও বিকৃত যৌনতায় লিপ্ত করে ফেলা হয়। ছেলে-ছেলেতে বিয়ে হয়, মেয়ে-মেয়েতে বিয়ে হয়। নানী নাতি-নাতিন জন্ম দেয়। ছেলে প্রেগন্যান্ট হয়। ছেলেকে বানিয়ে ফেলা হয়েছে মেয়ে, আর মেয়েকে ছেলে। ছেলেরা মেয়ের কাজ করছে মেয়েরা ছেলের কাজ করছে। এখানে নেই কোনো ধর্মীয় অনুশাসন, নেই কোনো পারিবারিক বন্ধন, নেই কোনো লজ্জাবোধ, বিবেকবোধ, মানুষ পুরো হিপনোটাইস হয়ে জম্বীতে পরিনত হয়। সেকুলারদের সাথে বুদ্ধিভিত্তিক যুদ্ধে অধিকাংশ নারীরা চরমভাবে পরাজিত হয়েছে।
এভাবে আমরা এখন সমাজের কলাপ্স হতে দেখছি, মন ভাঙছে, সম্পর্ক ভাঙছে, ঘর ভাঙছে। তাকওয়া নেই, ঈমান ও আমল নেই। অন্তরের নূর কেড়ে নেয়া হচ্ছে। মানুষ পশু থেকে অধম হয়ে উঠেছে। ইতিহাসে যে সকল পাপের জন্য যে যে জাতিকে ধ্বংস করা হয়েছে, ঐ সকল পাপ আজ বিলুপ্ত হওয়া জাতির চেয়েও আমাদের মাঝে বেশি বিস্তৃতি লাভ করেছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন দাজ্জালের দলে সর্বশেষে শামিল হবে নারীরা, অবস্থা এমন হবে যে ছেলেরা তাদের স্ত্রী, বোন, কন্যাদের বাসায় বেঁধে রাখতে বাধ্য হবে যাতে তারা দাজ্জালের কাছে না যায়। দাজ্জালের মিশন যখন শেষ ধাপে উপনিত হবে তখন পুরো বিশ্বের নারীদের উপর কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটবে। অর্থাৎ এমন কিছু হবে যা তাদের অধিকাংশদের ফিতনায় ফেলে দিবে। তাদেরকে ফাঁদে ফেলা হবে। এমন পথে তাদের ডাকা হবে যা দেখতে মনে হবে কল্যানের পথ, আধুনিক হবার পথ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তা হল অকল্যাণ ও জাহান্নামের পথ। এই পথ গুলো ফেমিনিস্ট র‍্যাভলুশন, সেক্সুয়াল র‍্যাভলুশন, ফ্রি নিপল মুভমেন্ট। এই পথ হল ‘আমি স্বাধীন’, ‘আমাকে কিছু একটা করতে হবে’, ‘দেশের জন্য কিছু করব’, ‘দেখিয়ে দাও অদেখা তোমায়’, ‘ঘরে বসে থাকব না’ ইত্যাদি স্লোগানের পথ। এখন যা হচ্ছে তা দুনিয়ার ইতিহাসে মানুষ কখনোই দেখেনি, চিন্তাও করেনি।
--Kaisar Ahmad

মন্তব্যসমূহ